শুক্রবার, ২৯ জুন, ২০১২

ডেসটিনির বিরুদ্ধে গণমাধ্যমের লেখালেখি এমএলএম ব্যবসার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠিত করেছে


 
 http://a5.sphotos.ak.fbcdn.net/hphotos-ak-snc6/166080_334074360000299_1009126849_n.jpg
 
 
 


আলী আশরাফ
মানুষ যখন কোনো বড় রকমের ভুল করে কিংবা কারো ক্ষতি করার চিন্তা করে তখন সে বুঝতেই পারে না সে কারো ক্ষতি কিংবা কোনো ভুল করছে। সে মনে যা করছে তা সঠিকই করছে। এই সঠিক-বেঠিক হিসেব নিকেষের দোলাচলে মানুষ দুলতে দুলতে এক অজানার পথে পা বাড়ায়। ঘূণাক্ষরেও জানতে পারে না সে যেটা করছে সেটা প্রকৃতই ভুল কিংবা কারো না কারো ক্ষতি হতে পারে। অথবা তার মাধ্যমে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা থাকা সত্ত্বেও সে সেসব সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হতে পারে কেউ কেউ। কাজ করার সময় উলি্লখিত বিষয়গুলোর দিকে নজর দেওয়ার সময়ও থাকে না অনেকের। তাই কাজ করতে গিয়ে ভুল যেটা হয়_ তার সবটা অনিচ্ছাকৃত হলেও সেটাই ইচ্ছাকৃত ভুল হিসেবে সমাজে বিবেচিত হয়ে ধরা পড়ে। তবে তাকে দুর্নীতি ও অনিয়ম বলা যাবে না। অনিয়ম ও দুর্নীতি বলে তাকে খাটো করা যাবে না। দুর্নীতি ও অনিয়ম হচ্ছে এক জিনিস এবং ভুল হচ্ছে অন্য জিনিস। ভুল বেশিরভাগ সময়ই অনিচ্ছাকৃতভাবে হয়ে থাকে। কিন্তু দুর্নীতি বা অনিয়ম অনিচ্ছাকৃতভাবে সংঘটিত হয় না। দুর্নীতি ও অনিয়ম নিজেদের স্বার্থকে চরিতার্থ করার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে করা হয়ে থাকে। এই অনিয়ম ও দুর্নীতি ডেসটিনির মধ্যে লুকায়িত থাকলে তা সবার আগে ডিস্ট্রিবিউটররাই জানার কথা। এমএলএম লেখক ও গবেষক হিসেবে আমাদেরও জানার কথা। যেটি আমরা জানি না সেটি বাইরের লোক অর্থাৎ গণমাধ্যম কর্মীরা কী করে জানল_ সেটাই ভাববার বিষয়। তবে ডেসটিনির মধ্যেও এমন কেউ লুকিয়ে থাকতে পারে_ যারা অনিয়ম ও দুর্নীতি করার জন্য সর্বদা ওঁৎ পেতে বসে আছে। সে কারণেই হয়তো ডেসটিনিকে নিয়ে গণমাধ্যমগুলোর এতো লেখালেখি, এত অপপ্রচার। ডেসটিনিতে ভুল নেই কিংবা ডেসটিনি ১০০% ভেজালমুক্ত প্রতিষ্ঠান এটিও আমি বলব না। তবে ডেসটিনিতে যে পরিমাণ ভুল ও অনিয়ম রয়েছে সেগুলোর চাইতে কয়েকগুণ বেশি পরিমাণে শুদ্ধতা, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও নিয়মতান্ত্রিকতা রয়েছে। সরকারের সমস্ত রীতি নীতিকে সম্মান করেই তবে ডেসটিনি দেশে ব্যবসা করে যাচ্ছে। অন্যদিকে ডেসটিনি কাদের নিয়ে ব্যবসা করছে_ সেটাও দেখার বিষয়। ডেসটিনি বিদেশে যে পরিমাণ টাকা বাংলাদেশ থেকে দিচ্ছে তার চেয়েও অনেক অনেক গুণ বেশি পরিমাণে বিদেশ থেকে রেমিটেন্স আমদানি করছে, যা গণমাধ্যমকর্মীদের চোখেই পড়ছে না। কেননা, তারা তো ডেসটিনির সঙ্গে যুক্ত নয়। যারা ডেসটিনির সঙ্গে যুক্ত নয় কিংবা যারা ডেসটিনিকে দূর থেকে দেখছেন তারাই কেবল ডেসটিনিকে নিয়ে এমন বাজে মন্তব্য করতে পারেন। প্রিয় পাঠকদের কাছে আমার একটি প্রশ্ন, পত্রিকার পাতা উল্টিয়ে কেবল নিরলসভাবে পড়েই ক্ষান্ত হবেন না, আপনারা বরং ওসব সাংবাদিক ভাই (যাদের সঙ্গে আপনাদের পরিচয় রয়েছে) তাদের জিজ্ঞেস করুন তারা ডেসটিনি কত পার্সেন্ট বুঝে। যদি তারা ডেসটিনি সম্পর্কে একেবারেই না বুঝে তাহলে ডেসটিনিকে নিয়ে তারা যে মন্তব্য করেছে তা সঠিক হয়নি। তাহলে তারা ডেসটিনির বিরুদ্ধে যদি বেঠিক সংবাদ পরিবেশন করতে পারেন তবে অন্য যে কোনো প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও অনায়াসে বিরূপ মন্তব্য করার সাহস দেখাবেন। বলা বাহুল্য, বাংলাদেশের অধিকাংশ গণমাধ্যম কর্মীরাই জানেন না, ডেসটিনিতে আসলে কী হচ্ছে? তারা শুধু বোঝেন, ডেসটিনি গাছ লাগায় আর মানুষের কাছ থেকে টাকা নেয়। তারা এটাও বোঝেন, গাছ লাগানোর নাম করে মানুষের কাছ থেকে ব্যাপক টাকা নিয়ে ডেসটিনি আজ সম্পদের পাহাড় গড়ে
২১ পৃষ্ঠার পর
তুলেছে। তারা এটা বোঝেন যে, তারা মাল্টিপারপাসের নামে অবৈধ ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে জড়িত রয়েছে। তাদের এসব ধারণাগুলো সম্পূর্ণরূপে ভুল_ তা কাজের মাধ্যমে কিংবা তাদের বোঝানোর মাধ্যমেই একমাত্র এর সুরাহা হতে পারে। কিন্তু এই গুরু দায়িত্ব নেবে কে? এই গুরুদায়িত্ব নেওয়ার অধিকার আপনিও রাখেন। কেননা, এই প্রতিষ্ঠানে কোনো না কোনোভাবে আপনার ভাই, বন্ধু, আত্মীয় ও পরিজনরাই অনেকে জড়িত আছে। তারা কাজ করে টাকা উপার্জন করছে_ এটা ক্ষতি কোথায়? যারা বলছেন, সমবায় আইন অত্যন্ত দুর্বল এবং সমবায় আইনে ব্যাংকিং সিস্টেম নেই। হ্যাঁ, বন্ধুরা আপনার কথার সঙ্গে আমিও একমত। তবে ডেসটিনি যে টাকার লেনদেন করছে তা দেখতে হুবহু সাধারণ ব্যাংকিংয়ের মতো হলেও মূলত এটা সমবায় আইন দ্বারাই গঠিত লেনদেন। সমবায় আইনে বলা আছে, সমিতির শেয়ারহোল্ডারদের সঞ্চয়, আমানত ও পুঁজি গঠন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আর্থিক লেনদেন করা যাবে। ডেসটিনি সেটাই করছে। এখন আপনি যদি সমবায় আইনের সে ধারা না বোঝেন তাহলে আপনার যা খুশি আপনি তাই লিখে যাবেন_ এটাই তো খুব স্বাভাবিক। আপনারা লিখতে থাকুন একদিন সমবায় আইনই আপনাকে আইনের শক্ত শেকল দিয়ে বেঁধে ফেলবে। ডেসটিনি যদি আইনবহির্ভূতভাবে বাংলাদেশে ব্যবসা করত তাহলে গত ১১ বছর যাবৎ টিকে থাকতে পারত না। এই কথাটি মহান সংসদে দাঁড়িয়ে সরকার দলীয় এক সংসদ সদস্য তাজুল ইসলাম জোরালোভাবে বলেছেন। গত ১১বছর অতিক্রম করে ডেসটিনি আজ ১২তে পা রেখেছে। ডেসটিনি এখন ফুলে ফলে পরিপূর্ণ। ডেসটিনির শাখা প্রশাখায় এখন ফলে ভরপুর। যে যেভাবে পারছে ডেসটিনি থেকে অর্থ উপার্জন করে জীবিকা নির্বাহ করছে। একটা সময় ডেসটিনির এমন অবস্থা ছিল না। তখনই ডেসটিনির বিরুদ্ধে পত্রিকায় লিখে তেমন কিছু করা যায়নি। আর এখন ডেসটিনির বিরুদ্ধে লেখালেখি করে ডেসটিনিকে বন্ধ করা যাবে না। তবে ডেসটিনির বিরুদ্ধে গণমাধ্যমের এই লেখালেখি পুরু প্রতিষ্ঠানটির সাময়িক ক্ষতি হলেও এর ডিস্ট্রিবিউটরদের উপকার হয়েছে অনেক। বিশেষ করে লিডারদের এগিয়ে যাওয়ার পথ সুগম হয়েছে খুব বেশি_ এটা নিশ্চিত করে বলা যায়। গণমাধ্যমের এই লেখালেখির কারণে ডেসটিনি তার ডিস্ট্রিবিউটরদের ধরে রাখতে এবং লিডারদের চলার পথ মসৃণ করতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে ডেসটিনি। অবশ্য এটার প্রয়োজনও ছিল। কেননা, বর্তমান বিশ্ব প্রতিযোগিতার বিশ্ব। একই লেখাপড়া, একই পরিশ্রম এবং একই মেধা খাটিয়ে যদি অন্য কোম্পানিতে সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় বেশি তাহলে সেই কোম্পানিতেই মানুষ নিজের জায়গা করে নিবে। হয়তো গণমাধ্যমের লেখালেখির কারণে ডেসটিনির এতোদিনের সেই ঘুম ভেঙে গিয়েছে। তাই ডিস্ট্রিবিউটরদের আগের তুলনায় সুযোগ সুবিধা বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুণে। (চলবে)

পাশাপাশি প্রতিষ্ঠিত করেছে এমএলএম ব্যবসার পরিধিকেও। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতাও বেড়েছে। এখন ইচ্ছে করলেই ডেসটিনি তার ডিস্ট্রিবিউটরদের কোনো সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত করার দুঃসাহস দেখাতে পারবে না। যদি দেখায়ও তাহলে কেউ কাজ করবে না। টিম লিডার ও কোম্পানির অনেক দায়িত্বশীল ব্যক্তি আছেন, যারা প্রান্তিক লেভেলের ডিস্ট্রিবিউটরদের মানুষ বলে গণ্যই করেন না। গণমাধ্যমের এই লেখালেখির পর তাদেরও ঘুম ভাঙতে শুরু করেছে। কোম্পানি ছাড়াও টিম রক্ষায় টিমের পক্ষ থেকেও অনেক রকম সুযোগসুবিধা দিয়েছে টিমলিডাররা। বলাবাহুল্য এটা আরো আগেই প্রাপ্য ছিল। তবে একটি কথা না বললেই নয়, সেটি হল_ অধিকার কেউ কাউকে কোনোদিনও দেয় না। অধিকার আদায় করে নিতে হয়। যিনি অধিকার আদায় করে নিতে জানেন তিনি অধিকার থেকে বঞ্চিত হন না। আর যিনি অধিকার আদায়ের প্রত্যাশায় বসে থাকেন তিনি সর্বদাই প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হন। গণমাধ্যমগুলো ডেসটিনির বিরুদ্ধে বুঝে হোক আর না বুঝেই হোক লেখালেখির কারণে যে এক রকম সুযোগ সুবিধা পেয়েছে ডিস্ট্রিবিউটররা এটা আজ বিভিন্ন জায়গায় প্রমাণিত। তা না হলে ডেসটিনি এতোদিনে কবে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকত_ কে জানে? অন্যদিকে এতোসব সুযোগ সুবিধার মধ্যদিয়ে প্রমাণ করে যে, ডেসটিনিতে ডিস্ট্রিবিউটরদের দেওয়ার মতো আরো অনেক রকম সুবিধা লুকায়িত রয়েছে_ যা ধীরে ধীরে একদিন সবই প্রকাশ পাবে। আমরাও চাই ডেসটিনির ডিস্ট্রিবিউটররাই সব ধরনের সুযোগ সুবিধা পাক। তবেই কোম্পানি টিকে থাকবে। কেননা, ডিস্ট্রিবিউটরদের দিয়েই তো সব হয়েছে। ডিস্ট্রিবিউটরদের দিয়ে একটি মাত্র প্রতিষ্ঠান থেকে আজ ক্রমান্বয়ে ৩৭টি অঙ্গপ্রতিষ্ঠানে রূপ নিয়েছে ডেসটিনি। যদি ডিস্ট্রিবিউটররা কাজ না করতেন তাহলে ডেসটিনির এতো বিশাল প্রচার ও প্রচারণা কোনোদিনও সম্ভব হত না। কথাটি অপ্রিয় হলেও সত্য যে, গণমাধ্যমগুলোও ডেসটিনির কাছে নেতিবাচক সংবাদ পরিবেশনের কারণে বিরাগভাজন হয়েছে। অন্যদিকে গণমাধ্যমগুলোর মার্কেটিংও বেড়েছে বহুগুণে। ডেসটিনির মতো প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে লিখেই কেবল মার্কেটিং করা যাবে_ অন্য প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে লিখলে পত্রিকা মার্কেটিং এত বিশালতা পাবে না। এখন গণমাধ্যমগুলো যদি ডেসটিনির বিরুদ্ধে একটি কথাও মিথ্যে লিখে থাকে তাহলে এর জবাবও তারা পাঠকদের কাছ থেকেই পাবে। কারণ, ডেসটিনির যাত্রা আগের তুলনায় কোনো অংশেই হ্রাস পায়নি বরং আরো বেড়েছে। মানুষ যখন জানবে গণমাধ্যমগুলো ডেসটিনির বিরুদ্ধে যা লিখেছে তার সিকিভাগ সত্য এবং বাকি সব মিথ্যে তাহলে উলি্লখিত গণমাধ্যমগুলোকে মানুষ কোনোদিনও তাদের অন্তরে ঠাঁই দিবে না। ডেসটিনির বিরুদ্ধে লেখালেখির কারণে হলেও উলি্লখিত গণমাধ্যমগুলোকে একদিন এর মাশুল গুণতে হবে। কেননা, ডেসটিনির নেটওয়ার্ক বিশাল থেকে বিশালাকার ধারণ করতে শুরু করেছে। আর ডেসটিনির বিরুদ্ধে এতোসব লেখালেখির কারণে অন্য এমএলএম কোম্পানিগুলোও এখন আগের তুলনায় অনেক সতর্ক হয়েছে। তারা এখন ডেসটিনিকে ফলো করবে নয়তো ছিটকে পড়বে একদিন। ৪/৫/৬/১০ মাসে দ্বিগুণ লাভ দেওয়ার প্রলোভন দেখানোর দুঃসাহস কোনোদিনও কেউ পাবে না। ডেসটিনি এমএলএমের ইথিক্স মেনে চলে পুরোপুরিভাবে। আর অন্যেরা তাকে অশ্রদ্ধা করে বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করে এমএলএম ব্যবসাকে কলুষিত করে তুলছে। এর জবাব তারা অচিরেই পাবে। গণমাধ্যমের হিসেব মতে বাংলাদেশে প্রায় ৬৯টি এমএলএম প্রতিষ্ঠান থাকলেও কেবলমাত্র ডেসটিনির বিরুদ্ধেই ঢালাওভাবে গণমাধ্যমগুলো অপপ্রচার চালিয়েছে। এটা গণমাধ্যমের এক প্রচার অবিচার। দোষ করে একজন আর সাজা পায় অন্যজন। গণমাধ্যম কর্মীরা ডেসটিনিকে নিয়ে বোঝার চেষ্টা করে না বিন্দু পরিমাণও। কিন্তু অন্য এমএলএম কোম্পানিকে নিয়ে তাদের দৌড়ঝাঁপের অন্ত নেই। তার মানে কি? তবে কি আমরা ধরে নেবো গণমাধ্যম কর্মীরা সরাসরি ডেসটিনির কাছে আসতে ভয় পান না কি কোনো উৎকোচ পাওয়া যাবে না বলে আসতে চান না? লেখক হিসেবে পাঠকদের উদ্দেশ্যে আমি একটি কথা বলি, ভদ্র মানুষকে নির্যাতন করা যতটা সুখের ও শান্তির অভদ্র মানুষকে নির্যাতন করা ততটাই কঠিন ও বিষাদের। গণমাধ্যম কর্মীদের বলতে চাই, ডেসটিনির বিরুদ্ধে লিখেছেন তাই বেঁচে গেছেন, অন্য কোম্পানির বিরুদ্ধে লিখলে এতোদিনে কী হাল যে হতো আপনাদের তা আল্লাহই ভালো জানেন। তবুও বলবো লিখেছেন ভালো করেছেন। লিখার থাকলে আরো লিখেন। না লিখার থাকলে অযথা কাল্পনিক কিছু লিখে সময় এবং কলমের কালি খরচ করে কী লাভ? আপনার এই কলমের কালি অন্য জায়গায় ব্যবহার করলে ফল আরো পক্ষে আসতো। এখন ফলাফল গেছে সম্পূর্ণ বিপক্ষে। এটা আপনারা টের পাবেন আর কিছুদিন গেলে পরে। মানুষ যখন আঘাত প্রাপ্ত হয় তখন টেরই পায় না সে আঘাত প্রাপ্ত হয়েছে। কিন্তু কিছুদিন পরে যখন এর ফলাফল শুরু হয় তখন অনেক মূল্যবান ওষুধেও কোনো কাজ হয় না। মানুষ তখন মনে করে কী ব্যাপার? এতো ওষুধ খাচ্ছেন তবুও আপনার রোগ সারছে না কেন? এর কোনো উত্তর কারোর কাছেই নেই। তবে যিনি আঘাত প্রাপ্ত হয়েছেন তার কাছে এর জবাব ঠিকই আছে। তেমনি করে এর সঠিক জবাব আপনিও পাবেন। তরুণ প্রজন্ম আপনাকে কোনোদিনও ছেড়ে দিবে না। একবিশং শতাব্দিতে যারা ডেসটিনিতে সম্পৃক্ত হচ্ছে তাদের বেশিরভাগই তরুণ প্রজন্ম।
 
 সুত্রঃ ফেইসবুক

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন